এবার সৌদি ও বাংলাদেশে একই দিনে ঈদ!
স্বাভাবিকভাবে প্রতি বছর সৌদি আরবের পরের দিন বাংলাদেশে ঈদ উদ্যাপন করা হলেও এবার ঘটতে পারে ব্যতিক্রম ঘটনা। একই দিনে সৌদি আরব ও বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হতে পারে বরে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
স্বাভাবিকভাবে প্রতি বছর সৌদি আরবের পরের দিন বাংলাদেশে ঈদ উদ্যাপন করা হলেও এবার ঘটতে পারে ব্যতিক্রম ঘটনা। একই দিনে সৌদি আরব ও বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হতে পারে বরে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে এবার একইদিনে পবিত্র ঈদুল ফিতর পালনের সম্ভাবনা রয়েছে, জানিয়েছে বেসরকারি আবহাওয়া সংস্থা বাংলাদেশ আবহাওয়া অবজার্ভেশন টিম (বিডাব্লিউওটি)।
একজন অলী-আল্লাহ্র শান অপার ও মহিমান্বিত। যাহারা তাঁহার প্রেম রহস্য উপলব্ধি করিতে সক্ষম হয়, তাহারা তাঁহার মাহাত্ম্য হৃদয়ে ধারণ
ইসলামে কবর জিয়ারত একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল, যা রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সুন্নত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। এটি আত্মশুদ্ধি, মরণকে স্মরণ করা এবং মৃতদের জন্য দোয়া করার একটি মাধ্যম। কবর জিয়ারতের গুরুত্ব সম্পর্কে কুরআন ও হাদিসে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে।
সুফিবাদ ইসলামি আধ্যাত্মিকতার একটি বিশেষ ধারা, যা মূলত আত্মশুদ্ধি, আল্লাহর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপন এবং ভালোবাসার মাধ্যমে দুনিয়া ও আখিরাতের সাফল্য লাভের ওপর গুরুত্ব দেয়। এটি ইসলামের গভীরতম আধ্যাত্মিক দিককে উপস্থাপন করে, যেখানে প্রেম, রহস্যবাদ এবং আত্মিক উন্নতির মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তার সান্নিধ্য লাভের চেষ্টা করা হয়।
ইমাম প্রফেসর ড. কুদরত এ খোদা (মা. আ.) হুজুরের জন্মদিনকে কেন্দ্র করে দেশ ও বিদেশের আশেকে রাসুলগণ বিভিন্ন স্থানে মাসব্যাপী পথচারীদের মাঝে ইফতার বিতরণ করে থাকেন।
সূফী সম্রাট হযরত দেওয়ানবাগী হুজুর কেব্লাজান একজন সুন্দর আদর্শ ও অনুপম মহত্তম চরিত্রের আদলে প্রতিষ্ঠিত আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বসম্পন্ন এক মানব দরদি মহামানব। তিনি ছিলেন সুফিদের সম্রাট, বেলায়েতের যুগের শ্রেষ্ঠ সংস্কারক। তিনি একজন অসাধারণ বাগ্মী এবং তাঁর ভাষণে সহজেই মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে যেত অগণিত শ্রোতার দল।
মাজার দরবার রক্ষার্থে পির মাশায়েখদের সংগঠন বিশ্ব সূফী সংস্থার চার দফা দাবিসুফি সাধকদের মাজার ও দরবার রক্ষার্থে হামলাকারীদের বিচার ও সুফি স্থাপনার নিরাপত্তা প্রদান সহ চার দফা দাবি জানিয়েছে বিশ্ব সূফী সংস্থা। বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি উত্থাপন করেন সংস্থাটির প্রতিনিধিরা।
সৈয়দ মাহবুব এ খোদা দেওয়ানবাগী (রহ.) এর নেতৃত্বে আয়োজিত ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলো মুসলিম জাহানে মোহাম্মদী ইসলামের সুমহান আদর্শ ছড়িয়ে দেওয়ার এক অনন্য মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত। তাঁর উদ্দীপনামূলক আহ্বানে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ আশেকে রাসুল (সা.) দেশ-বিদেশ থেকে এসব আয়োজনে অংশগ্রহণ করে আসছেন।
Notifications