
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) রাতে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় স্টুডেন্ট এলায়েন্স অব বাংলাদেশ ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তা জানান।
পোস্টে লেখা হয়, বসুন্ধরা আবাসিকে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ নম্বর গেইটে সারজিস আলমের আগমন নিয়ে বৈছা ও ছাত্রদল সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক বসুন্ধরা এলাকায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দেখা করতে আসেন। এদিকে সারজিস আলমের আগমনের খবরে নর্থ সাউথের ৮ নম্বর গেইটে জড়ো হন ছাত্রদল সমর্থকরা।
আরও লেখা হয়, দুই পক্ষ মুখোমুখি হলে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট ও দল ঘোষণার দিন প্রাইভেট শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে সারজিস আলমকে জেরা করতে থাকেন। এ সময় সারজিসের সঙ্গে থাকা একাংশের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের তর্কাতর্কি থেকে হাতাহাতি হয়। পরিস্থিতি শান্ত করতে সারজিস আলম দ্রুত এলাকা ত্যাগ করেন। পরবর্তীতে হাতাহাতির মধ্যেই বৈছা সমর্থক মুশতাক তাহমিদকে ছুরিকাঘাত করা হয় এবং পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। মুশতাক বর্তমানে আংশকামুক্ত আছেন।
পোস্টে আরও লেখা হয়, দুই পক্ষের এই হাতাহাতির ঘটনাকে ভিন্নখাতে নিয়ে এই ঘটনায় নর্থ সাউথের সাধারণ শিক্ষার্থীদের নাম ব্যবহার করা হচ্ছে, যা বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীদের জন্য বিব্রতকর ও মানহানিকর। শিক্ষার্থীরা এই ঘটনার মাধ্যমে আবারো ক্যাম্পাস ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিয়ে তাদের আশংকার কথা জানিয়েছেন।
কিভাবে পোচ দেওয়া হয়েছে, কারা দিয়েছে, এটা বের করা খুবই সহজ। নর্থ সাউথের গেইটে ও আইইউবির গেইটে খুবই উন্নত সিসি ক্যামেরা আছে, ফুটেজ দেখলে জানা যাবে কিভাবে কেউ আহত করেছে।